অজ্ঞাত কারণে হওয়া ক্যান্সার

অজ্ঞাত কারণে হওয়া ক্যান্সার ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে প্রায় ২% এর ক্ষেত্রে দেখা যায় যে প্রাথমিকভাবে আক্রান্ত স্থানগুলো  থেকে তা আরো অধিক বিস্তৃত হয়ে যাওয়ার পরে লক্ষণ প্রকট হতে শুরু করে। এই ধরনের ক্যান্সারগুলোকে অজ্ঞাত কারণে হওয়া কারসিনোমা বা অজ্ঞাত কারণে হওয়া ক্যান্সার(সিইউপি) বলে। এই ধরনের ক্যান্সার প্রাথমিকভাবে শরীরের কোথায় শুরু হয় তা চিহ্নিত করা মুশকিল কারণ টিউমারটা হয়ত খুব ছোট ছিল বা কোন কারণবশত তা আকারে ছোট হয়ে গেছে বা কোন সার্জারির সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে তা অপসারিত হয়ে গেছে। এই ধরনের ক্যান্সারগুলো বিভিন্ন র... আরও পড়ুন

শিশু, কিশোর ও তরুণ প্রাপ্তবয়স্কদের ক্যান্সার

শিশু, কিশোর ও তরুণ প্রাপ্তবয়স্কদের ক্যান্সার শিশুদের শরীরের যেকোন অংশে-রক্ত, লিম্ফনোড সিস্টেম, ব্রেইন ও স্পাইনাল কর্ড (সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম;সিএনএস), কিডনি এবং অন্যান্য অঙ্গ ও টিস্যুতে ক্যান্সার হতে পারে। তরুণরা যে ধরণের ক্যান্সারে সবচেয়ে বেশী আক্রান্ত হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে; লিউকেমিয়া, ব্রেইন ও স্পাইনাল কর্ডের টিউমার, নিউরোব্লাস্টোমা, উইলমস টিউমার, লিম্ফোমা (হজকিং ও নন-হজকিং উভয় ধরনের), র‍্যাবডোমায়োসারকোমা, রেটিনোব্লাস্টোমা এবং হাড়ের ক্যান্সার (এর মধ্যে রয়েছে অস্টিওসারকোমা ও ইউইং সারকোমা)। পরিসংখ্যান ধারণা করা হচ্ছে ১৫ বছরের নীচের... আরও পড়ুন

অন্ডকোষের ক্যান্সার

অন্ডকোষের ক্যান্সার অন্ডকোষ আকারে ছোট, ডিমের ন্যায় দুটি গ্রন্থি যা স্ক্রোটাম (অন্ডকোষকে ঘিরে যে ঢিলেঢালা চামড়ার আবরণ থাকে) দ্বারা সংযুক্ত অবস্থায় পেনিসের কাছাকাছি থাকে। অন্ডকোষে জননকোষ এবং অন্যান্য কোষ থাকে যা বীর্য তৈরি করে এবং টেস্টোস্টেরন হরমোন নিঃসরণ করে। বেশিরভাগ  অন্ডকোষের ক্যান্সার বীর্য তৈরিকারী জননকোষে হয়ে থাকে,এদেরকে জননকোষের টিউমারও বলা হয়ে থাকে। মূলত যে ধরনের অন্ডকোষের ক্যান্সার হয়ে থাকে তার মধ্যে রয়েছে জননকোষের টিউমার, স্ট্রোমাল টিউমার এবং অণ্ডকোষের গোড়ার কারসিনোমা। পরিসংখ্যান৩০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী... আরও পড়ুন

যোনীপথের ক্যান্সার

যোনীপথের ক্যান্সার যোনীপথের প্রাচীরে স্কোয়ামাস এপিথেলিয়াল কোষের তৈরি এক ধরনের কোষের পাতলা আবরণ থাকে, যা এপিথেলিয়াম নামে পরিচিত। এপিথেলিয়ামের নীচে থাকে কানেকটিভ টিস্যু, অনৈচ্ছিক পেশী টিস্যু, লিম্ফ ভেসেল এবং নার্ভ। যোনীপথের অস্বাভাবিক কোষগুলো যখন ক্যান্সারে পরিণত হয় তখন যোনীপথের ইন্ট্রাএপিথেলিয়াল নিওপ্লাসিয়া (VaIN) বা ডিসপ্লাসিয়া হয়ে থাকে। এই অস্বাভাবিক কোষগুলোর কারণে সার্ভিক্সে এক ধরনের ক্ষতের সৃষ্টি হয় যা সার্ভিক্যাল ইন্ট্রাএপিথেলিয়াল নিওপ্লাসিয়া (CIN) নামে পরিচিত। যোনিপথে যে ক্যান্সার হয়ে থাকে তার ৮৫% শরীরের অন্য... আরও পড়ুন

স্ত্রীযোনিমুখের ক্যান্সার

স্ত্রীযোনিমুখের ক্যান্সার নারীদেহের স্ত্রীযোনিমুখে এই ক্যান্সার হয়ে থাকে। সাধারণত যে ধরনের স্ত্রীযোনিমুখের ক্যান্সার হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে স্কোয়ামাস সেল কারসিনোমা, অ্যাডিনোকারসিনোমা, মেলানোমা, সারকোমা এবং ভেরাকাস কারসিনোমা। অস্বাভাবিক কোষাবস্থা থেকে স্কোয়ামাস ক্যান্সারের শুরু হয় যা সময়ের সাথে ক্যান্সারে রূপান্তরিত হয় যাকে ভালভা ইন্ট্রাএপিথেলিয়াল নিওপ্লাসিয়া (VIN) বলে। VIN হচ্ছে স্ত্রীযোনিমুখে অবস্থিত কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা এখনো ক্যান্সারের রূপান্তরিত হয় নি কিন্তু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। VIN অল্পবয়স্ক নারীদের অধিক হয়ে থ... আরও পড়ুন