এস্কেয়েফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ঔষধ প্রস্তুতকারক, যার গৌরবময় যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯০ সালে যখন ট্রান্সকম গ্রুপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এস্কেয়েফ-এর বাংলাদেশের কার্যক্রম অধিগ্রহণ করে। গত ৩০ বছরে এস্কেয়েফ বাংলাদেশ ও বিশ্বজুড়ে বিশ্বমানের ওষুধ সরবরাহের মাধ্যমে প্রিমিয়াম মানের প্রতিচ্ছবি হিসাবে এর নামটি প্রতিষ্ঠা করেছে।
ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এসকেএফ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এসকেএফ অনকোলজি ক্যান্সার বিরোধী পণ্য তৈরি করার মাধ্যমে আরেকটি উল্লেখ্যযোগ্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। বাংলাদেশের ক্যান্সার রোগীদের জীবন উন্নত এবং বৃদ্ধি করার জন্য বিশ্বমানের এসকেএফ অনকোলজি ফ্যাসিলিটি নিজেদেরকে বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তি, প্রক্রিয়া, এবং কর্মচারী সমৃদ্ধ করে তোলার ক্ষেত্রে বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আইসোলেটর টেকনোলজি ব্যবহার করে এসকেএফ অনকোলজি সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সেই সাথে ঔষধ উৎপাদন প্রক্রিয়ায় প্রায় প্রত্যেকটি ধাপে (ট্যাবলেট বানানো, লিকুইড ইনজেকশন তৈরি করা, লাইয়োফিলাইজড ইনজেকশন তৈরি) আইসোলেটর টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। সকল অনকোলজি পণ্যের কাঁচামাল এসেছে ইউরোপের বিখ্যাত কাঁচামাল সরবরাহকারীদের থেকে, যাতে সর্বোচ্চ মান নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।
এসকেএফ অনকোলজির বিশ্বমানের এই ফ্যাসিলিটি টেলস্টার কোম্পানির সাথে সম্মিলিত প্রয়াসে তৈরি করা হয়েছে। টেলস্টার বিশ্বের লাইফ সায়েন্স সংক্রান্ত সমাধানের অন্যতম স্বনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠান, যেটি ইউরোপে অবস্থিত। এসকেএফ অনকোলজির বিশ্বমানের ফ্যাসিলিটি দেশের নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মুড়াপাড়ায় অবস্থিত। এই ফ্যাসিলিটি একই সাথে অনেক ভিন্নরকম ক্যান্সার বিরোধী পণ্য (লিকুইড অথবা লাইয়োফিলাইজড ইনজেকশন, ট্যাবলেট, এবং ক্যাপসুল) পরীক্ষা, উৎপাদন, এবং প্যাকেটজাত করার ক্ষমতা রাখে।
এসকেএফ অনকোলজির কিছু ক্যান্সার বিরোধী পণ্য হলো:
১. ক্যাপসিট্যাব: মলাশয়ের ক্যান্সার সারাতে ব্যবহার করা হয়
২. কারবোটর: ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার সারাতে ব্যবহৃত হয়
৩. ফেনিট্যাব: বৃক্কের ক্যান্সার সারাতে ব্যবহার করা হয়
৪. ইমিট্যাব: লিউকেমিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়
৫. মেগানর: স্তন ক্যান্সার সারাতে ব্যবহার করা
৬. পাসলিটর:
৭. ডক্সোটর: