প্রতিষ্ঠাতা সুফি সাধক হযরত খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ (রহমতউল্লাহ আলাইহি) এর ধারণার ভিত্তিতে ঢাকা আহসানিয়া মিশন একটি আধুনিক ক্যান্সার হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে যেখানে বিশ্বমানের চিকিৎসা পাওয়া যাবে। আহসানিয়া মিশন ক্যান্সার এবং জেনারেল হাসপাতাল বাংলাদেশের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অন্যতম বড় প্রকল্প।
মোট প্রকল্পের অংশ হিসাবে ঢাকা আহসানিয়া মিশন ২০০১ সালে ঢাকার মিরপুরে একটি ক্যান্সার সনাক্তকরণ ও চিকিৎসা কেন্দ্র খোলার উদ্যোগ নিয়েছিল। এর অগ্রগতির পরে এটি এখন প্রয়োজনীয় অপারেশন সুবিধা, কেমোথেরাপি, এক্স-রে এবং ইমেজিং সুবিধা সহ একটি ৪২ শয্যা বিশিষ্ট ক্যান্সার হাসপাতালে রূপান্তরিত হয়েছে। অভিজ্ঞ এবং ডেডিকেটেড ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ চিকিৎসকদের একটি দল সেখানে যুক্তিসঙ্গত স্বল্প ব্যয়ে স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহ করার জন্য কাজ করছে। এখানে দরিদ্র ও অতি-দরিদ্র রোগীদের জন্য নিখরচায় পরিষেবা দেওয়া হয়। ২০০১ সাল থেকে হাসপাতাল বিশেষত ক্যান্সার রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা সরবরাহ করে চলেছে।