ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার বাংলাদেশের ঢাকার অন্যতম সেরা ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এটি ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ল্যাব এইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার রোগীদের দ্বারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে নিজেকে গর্বিত করে এবং রোগীদের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ডায়াগনস্টিক সেবার মান উন্নত করতে অবিরাম চেষ্টা করে চলেছে।
ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ৩০ টিরও অধিক শ্রেণিতে পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষাগুলির মধ্যে হিস্টোপ্যাথোলজি, ইউরোফ্লোমেট্রি, কার্ডিয়াক টেস্ট, কোলনোস্কোপি, ডায়ালাইসিস, এমআরআই, সেরোলজি, ইমিউনোলজি ইত্যাদি রয়েছে।
ল্যাবএইড রোগীদের ভোগান্তি দূরীকরণের জন্য সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে। পরীক্ষা করানোর পাশাপাশি এখানে রোগীদের জন্য ডাক্তার দেখানোর ব্যবস্থা এবং নিজস্ব ফার্মাসি রয়েছে।
ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলি হল -
- এখানে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করার ক্ষেত্রে ২ডি (2D) এবং ৪ডি (4D) মেশিন ব্যবহৃত হয়।
- অগ্রিম পরীক্ষা ফি ও ১০০ টাকা সার্ভিস চার্জের বিনিময়ে হাসপাতালের কর্মীদের রোগীর বাড়িতে পাঠিয়ে মূত্রের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
- পরীক্ষার সময় পুরুষ ও মহিলা রোগীদের জন্য পৃথক চিকিৎসক ও ল্যাব সহকারি রয়েছেন।
- নিয়মিত শারীরিক সুস্থতা পরীক্ষা করতে বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্য প্যাকেজ সরবরাহ করে।
- রক্তে শর্করার পরীক্ষার জন্য রোগীকে যে গ্লুকোজ খাওয়ানো হয় তা সেন্টার থেকেই সরবরাহ করা হয়।
পরীক্ষার রিপোর্টগুলির নির্ভুলতা এবং অসাধারণ ডায়াগনস্টিক মানের কারণে, ল্যাব এইড দ্রুতই সম্মানিত চিকিৎসকগণ এবং বাংলাদেশের জনগণের কাছে নির্ভরযোগ্যতা ও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে। আমরা আশা করতে পারি যে তারা ভবিষ্যতেও তাদের উন্নত মেডিকেল মান বজায় রাখতে পারবে।